Home প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

by admin

শিকারপুর উচ্চ বিদ্যালয়টি ২০০৬ সালে শিকারপুর বাসীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আত্মাপ্রকাশ লাভ করে। এই গ্রামটি কুমিল্লা জেলার বুড়িচং উপজেলার মোকাম ইউনিয়নে অবস্থিত। এই গ্রামে রয়েছে বিশিষ্ট দানবীর আলহাজ্ব জুনাব আলী সাহেব, যার একক প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠে নিমসার জুনাব আলী কলেজ,নিমসার তাহেরা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। তাছাড়া এই গ্রামে রয়েছে সচিব, উপসচিব, ও বিভিন্ন পর্যায়ে সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, সমাজ সেবক।এই গ্রামে একটি আলিম মাদ্রাসা, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কয়েকটি এতিমখানা রয়েছে। তাই একটি উচ্চ বিদ্যালয়র অভাব অনুভব করে গ্রামের প্রায়সকল লোকজন এই বিদ্যালয়টি গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
সাবেক সচিব জনাব আজিজুল হক ভূইয়া ও
মোজাম্মেল স্যার থেকে শুরু করে জনাব আলহাজ্ব আব্দুল ওহাব খন্দকার, জনাব বশিরুল হক ভূইয়া (উপসচিব গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার) জুনাব আলী সাহেবের সন্তান জনাব গোলাম সারোয়ার, সহকারী অধ্যাপক মাহমুদ সাহেব, জনাব তাজুল ইসলাম আবাদ স্বত্বাধিকারী একুশে প্রকাশনী, জনাব খোরশেদ আলম মুন্সী , জনাব আবু তাহের ভূইয়া, জনাব মুন্তাকিম সাহেব, এডভোকেট আবু তাহের, জনাব সমশের আলী ,জনাব নাজমুল হাসান শাহীন খন্দকার, জনাব শাহজাহান স্বপন ভূইয়া, জনাব জুয়েল আহম্মেদ, জনাব আক্তার হোসেন ও জনাব শিব্বিরের নেতৃত্বে প্রবাসীদের সংগঠন প্রবাসী একতা ফোরাম একতা বদ্ধ হয়ে গড়ে তোলেন এই প্রতিষ্ঠানটি। অনেক প্রতিকূল অবস্থার সাথে মোকাবেলা করে বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠান সরকারি সকল অনুমোদন লাভ করেছে। একাডেমি পাঠদানের পাশাপাশি রয়েছে সহশিক্ষা কার্যক্রমগুলো। অভিজ্ঞ শিক্ষকমন্ডলী ও পরিচালনা পর্ষদ দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে এই প্রতিষ্ঠানটি। জে এসএসসি , এসএসসি পরীক্ষায় রয়েছে শতভাগ পাশের হার। বিদ্যালয়টি ঢাকা -চট্টগ্রাম হাইওয়ের নিমসার হতে দেড় কিলোমিটার উত্তরে, নিমসার – কংশনগর রাস্তার পাশে অবস্থিত। বিদ্যালয়ের সামনে রয়েছে মনোরম পরিবেশ ও একটি বিশাল মাঠ। ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষায় পাশের হার ৯৬.৩৪%